Posts

Showing posts from 2013

মঙ্গলের পরিবেশ পরিবর্তনের কারণ আত্মঘাতী বিক্রিয়া!

Image
লালগ্রহ মঙ্গলের পরিবেশ বদলে যাওয়ার সম্ভাব্য কারণ বের করে ফেলেছেন বিজ্ঞানীরা। স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়, লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ও স্কটিশ ইউনিভাসির্টিজ এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ সেন্টারের মিলিত গবেষণায় বহু দিনের অজানা এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া গেছে এবং তা যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত বলে ভাবা হচ্ছে। ১৯৩১ সালে আমেরিকার ইন্ডিয়ানায় খুঁজে পাওয়া যায় একটি পাথরের টুকরো। জ্যোতির্বিদদের অনুমান, এই পাথর পৃথিবীতে এসেছিল মঙ্গল গ্রহ থেকে। বিজ্ঞানীরা পাথরটির রাসায়নিক বিশ্লেষণ করে বলেন,

মুখের ব্যাকটেরিয়া হতে পারে নতুন পাসওয়ার্ড

Image
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রতিটি মানুষের মুখের ব্যাকটেরিয়ার সমন্বয় ব্যক্তিবিশেষে ভিন্নরকম এবং এর মাধ্যমে প্রতিটি মানুষকে আলাদা ভাবে সনাক্ত করা সম্ভব; ঠিক যেমন ভাবে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করে প্রতিটি মানুষকে সনাক্ত করা যায়। এই গবেষণায় বিজ্ঞানীরা ওরাল ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করেছেন যা প্রধানত মানুষের

হিউম্যান ব্রেইন প্রজেক্ট- তৈরি হতে যাচ্ছে স্মরণ কালের দ্রুততম কম্পিউটার!

Image
বিজ্ঞানীদের বেশ বড় একটি দল এমন একটি দ্রুত গতির কম্পিউটার তৈরির জন্য কাজ করে যাচ্ছেন , যেটা কাজ করতে সক্ষম হবে প্রায় মানব মস্তিষ্কের মতোই। গত সোমবার The Human Brain Project এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়। একটি সুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের এ প্রজেক্টকে এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় ও উচ্চাকাঙ্খী নিউরোসায়েন্স প্রকল্প হিসেবে ধরা হচ্ছে , যাতে ব্যয় হবে

পানির নিচে চলবে ইন্টারনেট

Image
গভীর সমুদ্রে ইন্টারনেট তৈরির জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন গবেষকরা । এ লক্ষ্যে সম্প্রতি পানির নিচে ওয়াই ফাই নেটওয়ার্ক চালুর পরীক্ষা চালানো হয়েছে । নিউইয়র্কের ইউনিভার্সিটি অব বাফেলো ’ র একদল গবেষক এই গবেষণাটি পরিচালনা করছেন । পরীক্ষামূলকভাবে বাফেলো ’ র কাছাকাছি একটি হ্রদে ১৮ কেজি ওজনের দুটি সেন্সর পাঠানো হয়েছে । গবেষকরা জানান ,

মহাকাশে প্লাস্টিকের সন্ধান!

Image
প্রথমবারের মত মহাকাশে প্লাস্টিকের উপস্থিতির খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। শনি গ্রহের সবচেয়ে বড় চাঁদ টিটানে এর সন্ধান পাওয়া গেছে। সৌরমণ্ডলে টিটান হচ্ছে দ্বিতীয় বৃহত্তম চাঁদ। বুধবার রেডিও তেহরানের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। নাসার মহাকাশ যান ক্যাসিনি গত কয়েক বছর যাবৎ শনি গ্রহ প্রদক্ষিণ করছে। আমাদের সৌর জগতে যে সব

স্টেম সেল থেকে তৈরি হলো কৃত্রিম রক্তনালি

Image
বিজ্ঞানীরা এবার স্টেম সেল থেকে কৃত্রিম রক্তনালি তৈরি করেছেন। এটি মানব দেহে ৯ মাসের মতো টিকতে সক্ষম। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক রাকেশ জৈন ওই কৃত্রিম রক্তনালি তৈরির গবেষণায় নেতৃত্ব দেন। গবেষকেরা মানুষের স্টেম সেল থেকে তৈরি কৃত্রিম রক্তনালির

বুদ্ধিমত্তা ধ্বংস করে ৬ অভ্যাস

Image
বুদ্ধিমত্তাকে ধংস করে এমন অনেক অভ্যাস আছে। মানুষ ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় এসব অভ্যাসে অভ্যস্থ হয়। মারাত্মক ক্ষতিকর এই অভ্যাসগুলো হচ্ছে- নিজেকে বিশেষজ্ঞ ভাবা: বিশেষজ্ঞ মনোভাব হচ্ছে আপনার বুদ্ধিমত্তাকে হত্যা করার একটি বড় অভ্যাস যা শুধু আপনার প্রগতিশীলতাকে হত্যাই করে না আপনাকে মানুষের সামনে ছোটও করে তুলে। যখন আপনি নিজেকে বিশেষজ্ঞ ভাবা শুরু করে দিবেন, তখনই আপনার শেখার আগ্রহ মরে যাবে। আপনার আর কখনই অন্যের কোন কথা শোনার ইচ্ছা থাকবে না এবং অভিজ্ঞতা থেকে শেখার আগ্রহ থাকবে না। এটা মূলত আপনাকে পেছনে ঠেলে দিবে এবং আপনার বুদ্ধিমত্তাকে গলাটিপে হত্যা করবে। আপনি বিষয়টি পরিস্কার হোন যে আপনি সব বিষয়ে পারদর্শী নন এবং একজন মানুষ সব বিষয়ে পারদর্শী হতে পারেনা। ভয়: আপনি নতুন কিছু করতে যাওয়ার আগে যদি ভাবেন যে,আপনি ব্যর্থ হবেন তাহলে আপনি কখনই সেটা করতে পারবেন না। আপনি হয়তো একাধিকবার ব্যর্থ হবেন কিন্তু হাল ছেড়ে দিলে আপনি প্রকৃতপক্ষে কখনই আর দাঁড়াতে পারবেন না। আপনি যদি ভয়কে প্রশ্রয় দেন এবং চেষ্টা না করেন তাহলে কখনই আপনি ভয়কে জয় করতে পারবেন না। আত্মবিশ্বাসের অভাব: এটা ভয়ের মতো মারাত্মক ক্ষতিকর একটি। আ

শরীরের উত্তাপে চালিত ফ্লাশ লাইট উদ্ভাবন করেছে ১৫ বছরের তরুণী

Image
ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার রাজধানী ভিক্টোরিয়ার একজন স্কুলছাত্রী অ্যান মাকোসিন্স্কি সম্প্রতি সম্পূর্ণ শরীরের উত্তাপে চালিত এক ধরনের ফ্লাশ লাইট উদ্ভাবন করেছে । নতুন প্রযুক্তির এই ফ্লাশ-লাইট শুধুমাত্র মানুষের হাতের তালুর উত্তাপেই আলো দিতে সক্ষম। কোন রকম ব্যাটারির সাহায্য ছাড়াই এতে তাপ শক্তি বিদ্যুৎ শক্তিতে রুপান্তরিত হয়ে সঞ্চিত হবে এবং একবার জ্বালানো হলে এটা একটানা ২০ মিনিট সময় ধরে আলো দিতে পারবে তারপর আবার একই পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ শক্তি সঞ্চয় করতে হবে। আগামী সেপ্টেম্বরের ২১ তরিখে অনুষ্ঠিতব্য গুগল সায়েন্স ফেয়ারে প্রদর্শণের জন্য অ্যান মাকোসিন্স্কির এই যন্ত্রটি মনোনয়ন পেয়েছে । গুগলের এই বিজ্ঞান মেলায় অ্যান মাকোসিন্স্কির প্রতিযোগী রয়েছে বিভিন্ন দেশের আরও ১৪ জন স্কুল পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রী যারা প্রত্যেকেই তাদের উদ্ভাবিত প্রযুক্তি প্রদর্শণ করবে। প্রতিযোগিতায় যে বিজয়ী হবে সে পাবে ৫০,০০০ ইউএস ডলারের স্কলারশিপ সেইসাথে প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জে বিনামূল্যে ভ্রমনের সুযোগ। LIKE FB>>>

তিনজন পিতামাতার জিনের সমন্বয়ে হতে যাচ্ছে মানব ক্লোন!

Image
মানব ক্লোনের ব্যাপারে যারা জানেন, তারা নিশ্চয়ই এই ব্যাপারেও অবগত যে কোনও একটি প্রাণীর ক্লোন করার জন্য সাধারণত একটি প্রাণীর শরীর থেকে কোষ সংগ্রহ করা হয় এবং তার সব জেনেটিক বৈশিষ্ট্য ওই প্রাণীটি থেকেই আসে। কিন্তু সম্প্রতি এমন এক প্রক্রিয়ায় ক্লোন করার কথা চিন্তা করা হচ্ছে যে প্রক্রিয়ায় ক্লোন করার জন্য তিনজন ব্যক্তির ডিএনএ ব্যবহার করা হবে। ইংল্যান্ডে এই ধরণের ক্লোনিং সরকারিভাবে অনুমোদনের পরিকল্পনাও চলছে। এই পদ্ধতিতে ক্লোনিং হল এক ধরণের in vitro fertilization (IVF) অর্থাৎ ল্যাবরেটরিতে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে নিষেক ঘটানো। এর নাম দেওয়া হয়েছে mitochondrial replacement। মানব কোষের একটি অঙ্গাণু হল মাইটোকন্ড্রিয়া এবং এর কিছু জটিলতার কারণে কিছু নারী সন্তানধারণ করতে অক্ষম। এই ধরণের ক্লোনিং এর ফলে তারা সুস্থ সন্তানের জন্ম দিতে পারবেন। এভাবে তিনজন মানুষের শরীর থেকে ডিএনএ নেবার ফলে ক্লোন করা এই শিশুকে বলা যাবে “জেনেটিকভাবে উন্নত”, তার মায়ের এই মাইটোকন্ড্রিয়ার সমস্যায় সে ভুগবে না। কিছু সংখ্যক ব্যক্তি অবশ্য এই সংবাদে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। এই পদ্ধতিতে মানব ক্লোন করার জন্য যে পদ্ধতি

তারবিহীন পদ্ধতিতে কচ্ছপের গতিপথ নিয়ন্ত্রণ

Image
সম্প্রতি কোরিয়ার অ্যাডভান্সড ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির গবেষকেরা তারবিহীন পদ্ধতিতে দূর থেকে কচ্ছপকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছেন। কোরিয়ার গবেষকেদের সাম্প্রতিক এ সাফল্যে সবার মনে খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগাতে পারে, আপনার চারপাশে ঘুর ঘুর করে বেড়ানো প্রাণীটি নিজেই চলছে নাকি দূর থেকে কেউ তাকে নিয়ন্ত্রণ করছে? গবেষকরা জানিয়েছেন,  রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে গতিপথ নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতিটি কোনো প্রাণীকে প্রশিক্ষণে ব্যবহার করা যাবে।এ ছাড়াও প্রাণীর শরীরে বিশেষ সেন্সর যুক্ত করে দূর নিয়ন্ত্রণ মাধ্যমে গোয়েন্দাগিরি বা জরুরি কাজে লাগানো যাবে। অন্যান্য প্রাণীর ক্ষেত্রেও একইভাবে কাজ করতে সক্ষম। গত ১৭ এপ্রিল ‘প্লস ওয়ান’ সাময়িকীতে তারবিহীন পদ্ধতিতে কচ্ছপের গতিপথ নিয়ন্ত্রণের গবেষণাপত্রিটি প্রকাশিত হয়েছে। এর আগে গবেষকেরা তেলাপোকার ক্ষেত্রেও এ ধরনের গবেষণা চালিয়ে সফল হয়েছিলেন। LIKE FB>>>

ডিএনএ চিপ নির্ভর কম্পিউটার

Image
সিলিকননির্ভর ট্রানজিস্টর বদলে দিয়েছিল ইলেকট্রনিকস ও কম্পিউটারের গতিপথ। এবার ডিএনএভিত্তিক ট্রানজিস্টর দিয়ে কম্পিউটারে সত্যিকার প্রাণ সঞ্চারের দাবি করছে একদল গবেষক। বর্তমানের প্রচলিত ট্রানজিস্টরগুলোর কাজ হচ্ছে, ইলেকট্রিক্যাল সার্কিটের মধ্যে ইলেকট্রনের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা; যা অনেকটা অন-অফ সুইচের মতোই কাজ করে। গবেষকদের দাবি, ট্রান্সক্রিপ্টরগুলো তাদের আশপাশের পরিবেশের ওপর নজর রাখা, কোনো কোষের জৈবিক প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণসহ সব ধরনের কাজই করতে পারে। শুক্রবার এ সম্পর্কীত  গবেষণাপত্রটি সায়েন্স সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈব প্রকৌশলী জেরমি বনেটের তত্ত্বাবধানেই এ গবেষণাটি করা হয়। তিনি বলেন, “জিনভিত্তিক কম্পিউটার লজিক তৈরিতে ট্রান্সক্রিপ্টরই মূল ভূমিকা রাখবে। এককভাবে অবশ্য এ ট্রান্সক্রিপ্টরগুলো কোনো ধরনের গণনা কাজ করতে সক্ষম নয়। তবে সম্মিলিতভাবে এগুলো যৌক্তিক যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম; যা কম্পিউটারের অন্যতম মূলনীতি হিসেবে কাজ করতে পারবে”। গবেষকদের ভাষ্য মতে, ট্রান্সক্রিপ্টর নামের জৈব ট্রানজিস্টরটি ডিএনএর মধ্যকার এনজাইমের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে পার

গুগল পরিষেবায় বিভ্রাট!

Image
এক জনের  মেসেজ (বার্তা) পৌঁছে যাচ্ছে অন্যজনের কাছে। জিটক, বা হ্যাংআউটের ইনস্ট্যান্ট মেসেজ পরিষেবার এই যান্ত্রিক ত্রুটির কথা স্বীকার করে নিয়েছে গুগল। গুগল চ্যাটের এই সমস্যার জেরে গ্রাহকদের ব্যক্তিগত জীবনের কোনও গোপনীয়তা থাকছে না বলে অভিযোগ উঠছে ব্যবহারকারীদের মধ্যে। জিটকের গ্রাহকদের অভিযোগ, একজনের সঙ্গে মেসেজ চালাচালির মধ্যে হঠাৎই অন্যজনের চ্যাট উইন্ডো খুলে যাচ্ছে। পরবর্তীতে দেখা যাচ্ছে, যার সঙ্গে আসলে কথা বলতে চাইছিলেন গ্রাহক, তার কাছে মেসেজগুলি পৌঁছায়নি। আবার আরেক দলের অভিযোগ, যাকে উদ্দেশ্য করে মেসেজ পাঠানো হচ্ছে, তাঁর কাছে মেসেজ পৌঁছছে। কিন্ত্ত একই সঙ্গে একাধিক লোকের কাছেও পৌঁছে যাচ্ছে। তবে সমস্যা পুরোনো জিটক অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে না হ্যাংআউটের সঙ্গেও সেটা এখনও অস্পষ্ট। ভুক্তভোগীদের পরামর্শ, আপাতত কয়েকদিন জিটকে বার্তা আদান প্রদান না করাই ভালো। গুগল জানিয়েছে, এ বিষয়ে সাম্প্রতিকতম তথ্য পেতে জিটকের ‘অ্যাপ স্টেটাস ড্যাশবোর্ডে’ চোখ রাখতে হবে গ্রাহকদের। FB PAGE>>>>

আসছে সোনার তৈরি গাড়ি!

Image
স্বপ্ন নয়, একেবারে সত্যি। এবার সোনার গাড়ি! এক-দুই টুকরো নয়, পুরোটাই সোনার। গাড়ির এই অভিনব মডেলটি তৈরি করছে ল্যাম্বরগিনি। কী থাকছে এই সোনার গাড়িতে? ডিজাইনার রবার্ট গালপেন জানাচ্ছেন, এই গাড়ি হবে পুরোটাই কাস্টমাইজড। থাকবে ১১০০ পাউন্ড সোনার ব্লক। আর ক্রেতা যদি আরও রেস্তদার হন, মানে আরও অর্থ খরচ করতে চান, তাহলে ড্রাইভিং হুইল, ড্যাশবোর্ড-এ মণিরত্ন বসিয়ে দেবেন। তবে এমন অভিনব গাড়ি তৈরি করার পেছনে একটি ভালো উদ্দেশ্যও আছে। অটো-নির্মাতা ল্যাম্বরগিনির দাবি, সোনার গাড়ি বিক্রি করে যে মুনাফা হবে তার পুরোটাই তারা পকেটস্থ করবে না। তার থেকে সাড়ে ছ’লক্ষ পাউন্ড বিভিন্ন খাতে অনুদান দেওয়া হব। এর আগেও বহু মূল্যবান গাড়ি তৈরি করে খবরের শিরোনামে চলে এসেছিলেন রবার্ট গালপেন। তাঁর দাবি, এই প্রজেক্ট শেষ হলে তাঁর নাম গিনেস বুকে উঠে যাবে সব থেকে দামি গাড়ি তৈরি করার জন্য। শুধু তাঁর নামই নয়, যিনি এই সোনার গাড়ি কিনবেন, তাঁর নামও উঠবে রেকর্ড বইয়ে, সব থেকে দামি গাড়ির ক্রেতা হিসেবে। বিভিন্ন সূত্রের খবর, ল্যাম্বরগিনি আভেনটাডোর গোল্ড মডেলটি নিলাম করা হবে। ইতিমধ্যেই গাড়িটির একটি প্রোটোট

ভূমিকম্পে আরব সাগরে জেগে উঠল নতুন দ্বীপ!

Image
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশে উচ্চ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে ভীত-সন্ত্রস্ত মানুষের জন্য অপেক্ষা করছিল আরো একটি বিস্ময়। ভূমিকম্পের পর আরব সাগরে জেগে উঠেছে এক নতুন দ্বীপ। গত মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের উপকূলীয় শহর গোয়াদরে। ভূমিকম্পের আধ ঘণ্টার মধ্যে শহরের বাসিন্দারা তীর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে নতুন ওই দ্বীপের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন। দ্বীপটি উপকূলীয় সীমা থেকে ৬৫০ ফুট দূরে। এটি প্রায় ৬০ থেকে ৭০ ফুট উঁচু ও ১২০ থেকে ৩০০ ফুট পর্যন্ত চওড়া। প্রাথমিকভাবে বালু ও সাধারণ পাথর দেখা গেছে। কী ধরনের উপাদান রয়েছে এই মাটিতে, তা নিশ্চিত করতে পরীক্ষা প্রয়োজন বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। দ্বীপটির ভূপৃষ্ঠে মৃত সামুদ্রিক প্রাণী ও গাছপালা দেখা গেছে। ইতিমধ্যে দ্বীপটির মাটিতে মিথেন গ্যাসের উদগিরণ নিশ্চিত করেছে একটি গবেষক দল। বিশেষজ্ঞরা কাদামাটির একটি স্থান থেকে বাবল উদগিরণ দেখতে পেয়ে সেটি পরীক্ষা করে এই গ্যাসের সন্ধান পান। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতাত্তি্বক গ্যারি গিবসন বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, নতুন দ্বীপটি কাদার উদগিরণ। ভূকম্পনের ফলে মিথেন

১৭৫ কোটি বছর পৃথিবী বসবাসের উপযোগী থাকবে

Image
চলতি বছরের এপ্রিলে তাত্ত্বিক পদার্থ বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং বলেছিলেন, আগামী ১০০০ বছরে মানব জাতির অস্তিত্ত্ব থাকবে না। সেসময় সিডার্শ সাইনাই মেডিক্যাল সেন্টারের ডাক্তার ও নার্সদের এক সমাবেশে তিনি  এ কথা বলেন। কিন্তু যে প্রশ্নটি এখন বিজ্ঞানীদের ভাবিয়ে তুলছে তা হলো, এই পৃথিবী কতদিন বাসযোগ্য থাকবে।   অ্যাস্ট্রোবায়োলজিস্টরা বলছেন, আর মাত্র ১৭৫ কোটি বছর পৃথিবী বসবাসের উপযোগী থাকবে। সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে পৃথিবীতে কতদিন তরল পানি থাকবে তার ওপর গবেষণা চালিয়ে তারা এ তথ্যে উপনীত হয়েছেন। অ্যাস্ট্রোবায়োলজি জার্নালে গবেষণার ওই তথ্য প্রকাশিত হয়। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ইস্ট অ্যাংলিয়ার এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স স্কুলের অ্যান্ড্রু রুশবির নেতৃত্বে একদল গবেষক মত দিয়েছেন, সূর্যের তাপমাত্রা খুব বেড়ে যাবে। তা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছবে, যখন পৃথিবীতে পানি তরল অবস্থায় থাকবে না। সে অবস্থায় পৃথিবী মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাবে। অ্যান্ড্রু রুশবি জানান, আগামী ১৭৫ থেকে ৩২৫ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীতে বাসযোগ্য অবস্থা থাকবে না। তখন এটা ‘হট জোনে’ পরিণত হব

জুরাসিক পার্ক বাস্তবতা বিবর্জিত

Image
স্টিভেন স্পিলবার্গের অন্যতম জনপ্রিয় চলচ্চিত্র ‘জুরাসিক পার্ক’। সেখানে দেখানো হয়েছিলো, কয়েক কোটি বছর আগে এক ডায়নোসরের রক্ত খাওয়ার পরই ঘন রজনে আটকে গিয়েছিল একটি মশা। কালের বিবর্তনে ওই রজন ও তাতে আটকে পড়া মশা জীবাশ্মে পরিণত হয়। ওই জীবাশ্ম এসে পড়ে বায়োইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থার কর্ণধার জন হ্যামন্ডের হাতে। তার পর বিশেষ পদ্ধতিতে ওই মশার দেহ থেকে সংগ্রহ করা হয় ডায়নোসরের ডিএনএ-এর নমুনা। যা থেকে ক্লোনিংয়ের মাধ্যমে তৈরি হয় বিভিন্ন প্রজাতির ডায়নোসর। কোস্টারিকার কাছে নিরক্ষীয় আবহাওয়া বিশিষ্ট এক দ্বীপে রাখা হয় তাদের। ব্যাপারটি চলচ্চিত্রটিতে যেভাবে ফুটিতে তোলা হয়েছে, আদৌতে এটির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। রজনে আটকে থাকা পতঙ্গের দেহ থেকে পাওয়া ডিএনএ দিয়ে আর কখনওই নতুন করে ডায়নোসর জন্ম দেয়া সম্ভব নয়। গত দু’দশক ধরে জীববিজ্ঞানের ‘ফ্যান্টাসি’ বলে পরিচিত এই সম্ভাবনা নিয়ে প্রচুর আলোচনা হয়েছে। এত দিনে সেই আলোচনার সদুত্তর পাওয়া গেলো যে ধরনের রজনে আটকে পড়ে পতঙ্গ জীবাশ্মে পরিণত হতে পারে সেই রজন নিয়ে গবেষণারত বিজ্ঞানী ডেভিড পেনি ও ডিএনএ গবেষক টেরি ব্রাউন সিনেমায় দেখানো পদ্ধতিতে প্রাচীন ডিএনএ নিষ্কাশন আ

মাউস হত্যাকারী প্রযুক্তি হ্যাপটিক্স

Image
 টাচস্ক্রিনের ধারণা সাধারণত ডিভাইসের পর্দার মাঝেই সীমাবদ্ধ। সম্প্রতি দুইজন গবেষকের প্রচেষ্টায় তৈরি হয়েছে হ্যাপটিক্স নামের এমন এক সেন্সর যার মাধ্যমে যে কোনো উপরিতল পরিণত হবে মাল্টিটাচ স্ক্রিনে। গেশ্চার কন্ট্রোল এটিই প্রথম নয়। এর আগেও ছিল লিপ মোশনের মাধ্যমে হাতের ইশারায় কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের প্রযুক্তি। হ্যাপটিক্স প্রযুক্তির অন্যতম উদ্ভাবক ড্যারেন লিম জানান, হ্যাপটিক্স লিপ মোশনের মতো ইনফ্রানির্ভর নয়। যে উপরিতলে আলো প্রতিফলিত হয় এটি সেখানেই কাজ করবে। লিপ একে বিড়ালের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, এটি মাউস হন্তারক। এর ব্যবহার শুরু হলে কম্পিউারের মাউসের মৃত্যু হবে। এ প্রযুক্তিতে স্ক্রল, জুম, ট্যাপিংয়ের মাধ্যমে অবজেক্ট সিলেক্ট সবই করা যাবে। এটি উন্নয়নের জন্য ১ লাখ ডলার তহবিল সংগ্রহের কাজ শুরু হবে শিগগির। আপাতত উইন্ডোজ ও উবুন্টুতে কাজ করতে পারা এ প্রযুক্তি ভবিষ্যতে আন্ড্রয়েড এবং অন্যান্য ওএসে কার্যকর হবে। সূত্র : ম্যাশেবল JOIN FB>>>>>

চাঁদ মোটে বুড়ি নয়

Image
ওয়াশিংটন : প্রেম, দুঃখ, আলস্য, রোমাঞ্চ, পাগলামো... জীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলোয় চাঁদকে মনে পড়ে না এমন লোক খুব কমই রয়েছে। অথচ চাঁদের সেই চরকা কাটা বুড়ির বয়সটা ঠিক কত, হাজার খুঁজলেও তা কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। বিজ্ঞানীরাও কী ভাবে চাঁদ তৈরি হল তা জানতেই বেশি আগ্রহী। ওয়াশিংটনের কার্নেগি ইনস্টিটিউশনের ভূ-রসায়নবিদ্ রিচার্ড কার্লসন অবশ্য অন্য সব বিজ্ঞানীর থেকে কিছুটা ব্যতিক্রমী। চাঁদের বয়স জানতেই তার যত আগ্রহ। সত্তরের দশকে অ্যাপোলো অভিযানে চাঁদ থেকে যে সব নমুনা মাটি আর পাথর আনা হয়েছিল তা পরীক্ষা করেছেন রিচার্ড। এর জন্য বিশেষ তেজস্ক্রিয় ডেটিং ব্যবহার করেছেন তিনি। আর সেই নমুনা পরীক্ষা করেই রিচার্ড জানিয়েছেন, আজ থেকে প্রায় ৪৪৫-৪৪০ কোটি বছর আগে জন্ম হয়েছে চাঁদের। অর্থাৎ এত দিন যা ধারণা ছিল তার থেকে প্রায় ১০ কোটি বছর বয়স কমে গেল পৃথিবীর এক মাত্র উপগ্রহটির। এ সপ্তাহেই লন্ডনের রয়্যাল সোসাইটিতে তার গবেষণাপত্র পেশ করেছেন রিচার্ড। তার কথায়, “সৌর জগতের বয়স কত সেটা আমরা সবাই জানি। কোনো শক্তিশালী মহাজাগতিক বস্তুর ধাক্কায় পৃথিবী থেকে একটা বড় অংশ বেরিয়ে

মস্তিষ্ক স্ক্যানে সহজেই ধরা পড়বে স্বপ্ন!

Image
                                                                                           ভিজুয়াল ইমেজারি ডিকোডার স্বপ্নের ঘটনা অনেকের মনে থাকে, অনেকের থাকে না। কারও মনে পড়ে অস্পষ্ট। হলিউডের অস্কারজয়ী ইনসেপশন ম্যুভিতে লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর ওপর স্বপ্ন ধরার জন্য বিশেষ একটা যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল। ম্যুভিতে দেখানো ঐ যন্ত্রটির সাহায্যে যেকোনো ব্যক্তির স্বপ্ন সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া সম্ভব করা হয়েছে। কিন্তু এবার আর ম্যভিতে নয়, বাস্তবে এমনই এক যন্ত্রের নকশা করছেন জাপানের শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাডভান্সড টেলিকমিউনিকেশন রিসার্চ ইনস্টিটিউট ইন্টারন্যাশনালের স্নায়ুবিজ্ঞানীরা।  তারা বলছেন, ব্রেন বা মস্তিষ্ক স্ক্যান করে ধরা যাবে স্বপ্ন। আপনি কী স্বপ্ন দেখেছেন, তা সহজেই জানা যাবে ব্রেন স্ক্যানিংয়ে। গবেষকরা বলছেন, ঘুমের আগমুহূর্তে মানুষ যে স্বপ্ন দেখে, MRI স্ক্যান করে তার ছবি পাওয়া সম্ভব। প্রতিষ্ঠানটির নিউরো-ইনফরমেটিকস বিভাগের প্রধান ইয়াকিয়াসু কামিতানি নেতৃত্বে গবেষকরা তিন স্বেচ্ছাসেবকের ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। এ পরীক্ষায় বিশেষায়িত যন্ত্র FMRI স্ক্

মঙ্গলেও হবে কৃষিকাজ!

Image
আমাদের চিরচেনা পৃথিবীর তুলনায় মঙ্গলের পরিবেশ সম্পূর্ণ ভিন্ন। সেখানকার তাপমাত্রা গড়ে মাইনাস ৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইট কিংবা ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বায়ুচাপও পৃথিবীর তুলনায় প্রায় ১০০ গুন কম। তাই স্বাভাবিকভাবেই মঙ্গলে চাষাবাদ করা অসম্ভব। আর সেখানে চাষাবাদ না করা গেলে সেখানে বসবাসের কথা তো চিন্তাই করা যায় না! তাই লাল গ্রহ মঙ্গলকে বসবাসের উপযোগী করতে গ্রীসের ছাত্ররা উদ্ভাবন করলো নতুন এক প্রযুক্তি। পাপাই নামক স্বনির্ভর একটি গ্রিন-হাউজ। তাদের ডিজাইনকৃত গ্রিন-হাউজটি একটি সোলার পাওয়ার সমৃদ্ধ কাঁচের গম্বুজ বিশেষ। যা নভোচারীদের খাদ্য চাহিদা মেটাতে ৪৫ দিন ব্যাপী  স্পিনিচ (এক ধরণের শাক) উৎপাদন করতে সক্ষম। গ্রিন-হাউজের কাঁচের গম্বুজটি কিছু সোলার পাওয়ারড সেন্সর এবং ইলেকট্রিক সিস্টেমের মাধ্যমে তৈরি যা পানি এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাধ্যমে স্পিনিচ গুলোর দেখাশুনা এবং পরিচর্যা করবে। বাস্তবে হয়তও মঙ্গলে কৃষিকাজ করতে আরও বহুবছর লেগে যাবে। তারপরেও পাপাই এর মত কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভাবন আমাদেরকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিবে, এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়। JOIN FB>>>>>>>

পানি দিয়েই মোবাইল চার্জ!

Image
মোবাইল ফোনের চার্জ  নিয়ে চিন্তার দিন শেষ। কারণ খুব শীঘ্রই পানি দিয়েই আপনার শখের মোবাইল ফোনটির চার্জ যোগান দিতে পারবেন। আর এতে বিদ্যুতের প্রয়োজন হবে না। এমনই এক মোবাইল চার্জার তৈরি করেছেন ইডেনের স্টকহোমে কেটিএইচ রয়াল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকরা। এটি এমন এক  চার্জার যেটিতে পানি দিলেই কাজ করবে। চার্জ করার জন্য ব্যবহৃত পানিতে সামান্য ময়লা থাকলেও তেমন কোন সমস্যা হবে না। মাইক্রোফয়েল সেল প্রযুক্তিতে তৈরি চার্জার ‘এমওয়াইএফসি পাওয়ারট্রেক’ পানি পেলে ৩ ওয়াট ব্যাটারি রিচার্জ করতে পারবে। গবেষক অ্যান্ডারস লুনডব্ল্যাড বলেন, “চার্জারের অভ্যন্তরে ধাতব ডিস্কে পানি পড়লেই হাইড্রোজেন গ্যাস বের হবে। অক্সিজেনের সঙ্গে তা মিশে রাসায়নিক শক্তিকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে পরিণত করবে। এতেই চার্জ হবে ব্যাটারি”। এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভবিষ্যতে ল্যাপটপ চালানো নিয়ে সমস্যাও দূর করা যাবে বলে গবেষকরা আশা প্রকাশ করেছেন। JOIN FB>>>>>>>>>>>>>>>>

পাসওয়ার্ডের বিকল্প যখন ব্রেসলেট!

Image
কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন প্রতিষ্ঠান বায়োনিম পাসওয়ার্ডের বিকল্প হিসেবে একটি ব্রেসলেট উদ্ভাবন করেছে। এটি ব্যবহারকারীর হার্টবিট অনুসরণ করে কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটি ডিভাইসটির নাম দিয়েছে ‘নাইমি’। সব মানুষের হার্টবিট আলাদা। ব্রেসলেটটিতে ইলেকট্রোকার্ডিওগ্রাম সেন্সর (ইসিজি) বসানো আছে। এটি ব্যবহারকারীর হার্টবিটের সংকেতকে পাসওয়ার্ডের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করে।  বায়োনিমের দাবি, ব্রেসলেটটি সব ব্যবহারকারীর হার্টবিট পৃথকভাবে শনাক্ত করতে পারে। এরপর ঐ সংকেত ব্লুটুথের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর অন্য ডিভাইসে পাঠায়। ইশারা-ইঙ্গিতে ডিভাইস নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্রেসলেটটিতে অ্যাকসেলারোমিটার ও জাইরোস্কোপ সেন্সর বসানো আছে। ব্রেসলেটটি অন্য কেউ ব্যবহার করলে তা আর কাজ করবে না বলে জানায় বায়োনিম। গত মঙ্গলবার থেকে এটি বিক্রির জন্য অগ্রিম অর্ডার নেয়া হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে এর দাম রাখা হচ্ছে ৭৯ ডলার। প্রথম ২৫ হাজার গ্রাহক এ দামে পাবেন। পরে এর দাম হবে ৯৯ ডলার। কালো, সাদা ও কমলা রঙে পাওয়া যাবে নাইমি ব্রেসলেট। এখন পর্যন্ত ১ হাজার আবেদন পেয়েছে বায়োনিম।

প্রজাপতির ডানায় বিদ্যুতের উপস্থিতি!

Image
অবষেষে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করলেন, প্রজাপতিও হতে পারে অতি সূক্ষ্ম বিদ্যুতের যোগান দাতা। সম্প্রতি জাপানের একদল বিজ্ঞানী মম্ফো সালকোওস্কি প্রজাতির প্রজাপতির ডানার নকশা নিয়ে গবেষণা করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। জাপানের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজির গবেষক ইজিরো মিয়াকোর নেতৃত্বে গবেষকরা জানিয়েছেন, এই পতঙ্গের ডানায় রয়েছে কার্বন ন্যানোটিউবের সংযোগ, যা আলোকে তাপে রূপান্তর করে এবং ডিএনএ বিন্যাসক্রমের পুনরাবৃত্তি ঘটায়। গবেষকরা এও জানিয়েছেন, কেবল প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে এই ন্যানোস্কেল ইলেকট্রনিকস প্রযুক্তি ব্যবহার করা সম্ভব নয়। এ জন্য বাহ্যিক প্রযুক্তির সাহায্যও নিতে হয়। তবে প্রজাপতির ডানা এবং ন্যানোকার্বনের সংযোগে এই সূক্ষ্ম বিদ্যুৎ নিরবচ্ছিন্নভাবে উৎপাদন করা অত্যন্ত কঠিন হবে। প্রজাপতির ডানা থেকে উৎপাদিত সূক্ষ্ম এ বিদ্যুৎ ও উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় সম্ভব হতে পারে। এ ছাড়া দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত নানান পরিধানযোগ্য সূক্ষ্ম বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি তৈরিতেও কাজে লাগতে পারে। মম্ফো সালকোওস্কি প্রজাপতির ড

অন্ধদের জন্য সাইকেল!

Image
জন্মান্ধ বা যাদের দৃষ্টিশক্তি অনেক কম তাদের জন্য সাইকেল তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই সাইকেলটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘আল্ট্রাবাইক’। এটি অনায়াসে রাস্তার প্রতিবন্ধকগুলো আল্ট্রাসনিক সেনসরের সাহায্যে চিহ্নিত করতে পারবে। সম্প্রতি গ্লাসগোর এক বিজ্ঞান সম্মেলনে সাইকেলটির প্রদর্শন হয়। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে স্কটল্যান্ডের দাতব্য সংস্থা ‘আরএনআইবি’। সাইকেলটির তৈরি করেছে সাউন্ডফর সাইট টেকনোলজি নামে এক কোম্পানি।    আরএনআইবির নির্বাহি জন লেগ বলেন, এই আবিষ্কারটি অন্ধ লোকদের প্রাত্যহিক চলাচলে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। বর্তমানে অন্ধদের জীবনযাপনে সহায়তার জন্য অনেক উপাদান বাজারে রয়েছে। কিন্তু এই ‘আল্ট্রাবাইক’ সম্পূর্ণ আলাদা একটি উপাদান। অন্যের সহায়তা ছাড়াই এই সাইকেলের সাহায্য অন্ধ মানুষেরা তাদের কাজকর্ম সারতে পারবে, অবসরে ঘুরতে পারবে, প্রয়োজনীয় ভ্রমণ করতে পারবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে পারবে। তিনি আরও বলেন,আমরা অন্ধ মানুষদের প্রাত্যহিক জীবন সহজ করতে আরও নিত্য-নতুন আবিষ্কার অব্যাহত রাখব।