Posts

Showing posts from September, 2013

আসছে সোনার তৈরি গাড়ি!

Image
স্বপ্ন নয়, একেবারে সত্যি। এবার সোনার গাড়ি! এক-দুই টুকরো নয়, পুরোটাই সোনার। গাড়ির এই অভিনব মডেলটি তৈরি করছে ল্যাম্বরগিনি। কী থাকছে এই সোনার গাড়িতে? ডিজাইনার রবার্ট গালপেন জানাচ্ছেন, এই গাড়ি হবে পুরোটাই কাস্টমাইজড। থাকবে ১১০০ পাউন্ড সোনার ব্লক। আর ক্রেতা যদি আরও রেস্তদার হন, মানে আরও অর্থ খরচ করতে চান, তাহলে ড্রাইভিং হুইল, ড্যাশবোর্ড-এ মণিরত্ন বসিয়ে দেবেন। তবে এমন অভিনব গাড়ি তৈরি করার পেছনে একটি ভালো উদ্দেশ্যও আছে। অটো-নির্মাতা ল্যাম্বরগিনির দাবি, সোনার গাড়ি বিক্রি করে যে মুনাফা হবে তার পুরোটাই তারা পকেটস্থ করবে না। তার থেকে সাড়ে ছ’লক্ষ পাউন্ড বিভিন্ন খাতে অনুদান দেওয়া হব। এর আগেও বহু মূল্যবান গাড়ি তৈরি করে খবরের শিরোনামে চলে এসেছিলেন রবার্ট গালপেন। তাঁর দাবি, এই প্রজেক্ট শেষ হলে তাঁর নাম গিনেস বুকে উঠে যাবে সব থেকে দামি গাড়ি তৈরি করার জন্য। শুধু তাঁর নামই নয়, যিনি এই সোনার গাড়ি কিনবেন, তাঁর নামও উঠবে রেকর্ড বইয়ে, সব থেকে দামি গাড়ির ক্রেতা হিসেবে। বিভিন্ন সূত্রের খবর, ল্যাম্বরগিনি আভেনটাডোর গোল্ড মডেলটি নিলাম করা হবে। ইতিমধ্যেই গাড়িটির একটি প্রোটোট

ভূমিকম্পে আরব সাগরে জেগে উঠল নতুন দ্বীপ!

Image
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশে উচ্চ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে ভীত-সন্ত্রস্ত মানুষের জন্য অপেক্ষা করছিল আরো একটি বিস্ময়। ভূমিকম্পের পর আরব সাগরে জেগে উঠেছে এক নতুন দ্বীপ। গত মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের উপকূলীয় শহর গোয়াদরে। ভূমিকম্পের আধ ঘণ্টার মধ্যে শহরের বাসিন্দারা তীর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে নতুন ওই দ্বীপের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন। দ্বীপটি উপকূলীয় সীমা থেকে ৬৫০ ফুট দূরে। এটি প্রায় ৬০ থেকে ৭০ ফুট উঁচু ও ১২০ থেকে ৩০০ ফুট পর্যন্ত চওড়া। প্রাথমিকভাবে বালু ও সাধারণ পাথর দেখা গেছে। কী ধরনের উপাদান রয়েছে এই মাটিতে, তা নিশ্চিত করতে পরীক্ষা প্রয়োজন বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। দ্বীপটির ভূপৃষ্ঠে মৃত সামুদ্রিক প্রাণী ও গাছপালা দেখা গেছে। ইতিমধ্যে দ্বীপটির মাটিতে মিথেন গ্যাসের উদগিরণ নিশ্চিত করেছে একটি গবেষক দল। বিশেষজ্ঞরা কাদামাটির একটি স্থান থেকে বাবল উদগিরণ দেখতে পেয়ে সেটি পরীক্ষা করে এই গ্যাসের সন্ধান পান। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতাত্তি্বক গ্যারি গিবসন বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, নতুন দ্বীপটি কাদার উদগিরণ। ভূকম্পনের ফলে মিথেন

১৭৫ কোটি বছর পৃথিবী বসবাসের উপযোগী থাকবে

Image
চলতি বছরের এপ্রিলে তাত্ত্বিক পদার্থ বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং বলেছিলেন, আগামী ১০০০ বছরে মানব জাতির অস্তিত্ত্ব থাকবে না। সেসময় সিডার্শ সাইনাই মেডিক্যাল সেন্টারের ডাক্তার ও নার্সদের এক সমাবেশে তিনি  এ কথা বলেন। কিন্তু যে প্রশ্নটি এখন বিজ্ঞানীদের ভাবিয়ে তুলছে তা হলো, এই পৃথিবী কতদিন বাসযোগ্য থাকবে।   অ্যাস্ট্রোবায়োলজিস্টরা বলছেন, আর মাত্র ১৭৫ কোটি বছর পৃথিবী বসবাসের উপযোগী থাকবে। সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে পৃথিবীতে কতদিন তরল পানি থাকবে তার ওপর গবেষণা চালিয়ে তারা এ তথ্যে উপনীত হয়েছেন। অ্যাস্ট্রোবায়োলজি জার্নালে গবেষণার ওই তথ্য প্রকাশিত হয়। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ইস্ট অ্যাংলিয়ার এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স স্কুলের অ্যান্ড্রু রুশবির নেতৃত্বে একদল গবেষক মত দিয়েছেন, সূর্যের তাপমাত্রা খুব বেড়ে যাবে। তা এমন এক পর্যায়ে পৌঁছবে, যখন পৃথিবীতে পানি তরল অবস্থায় থাকবে না। সে অবস্থায় পৃথিবী মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাবে। অ্যান্ড্রু রুশবি জানান, আগামী ১৭৫ থেকে ৩২৫ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীতে বাসযোগ্য অবস্থা থাকবে না। তখন এটা ‘হট জোনে’ পরিণত হব

জুরাসিক পার্ক বাস্তবতা বিবর্জিত

Image
স্টিভেন স্পিলবার্গের অন্যতম জনপ্রিয় চলচ্চিত্র ‘জুরাসিক পার্ক’। সেখানে দেখানো হয়েছিলো, কয়েক কোটি বছর আগে এক ডায়নোসরের রক্ত খাওয়ার পরই ঘন রজনে আটকে গিয়েছিল একটি মশা। কালের বিবর্তনে ওই রজন ও তাতে আটকে পড়া মশা জীবাশ্মে পরিণত হয়। ওই জীবাশ্ম এসে পড়ে বায়োইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থার কর্ণধার জন হ্যামন্ডের হাতে। তার পর বিশেষ পদ্ধতিতে ওই মশার দেহ থেকে সংগ্রহ করা হয় ডায়নোসরের ডিএনএ-এর নমুনা। যা থেকে ক্লোনিংয়ের মাধ্যমে তৈরি হয় বিভিন্ন প্রজাতির ডায়নোসর। কোস্টারিকার কাছে নিরক্ষীয় আবহাওয়া বিশিষ্ট এক দ্বীপে রাখা হয় তাদের। ব্যাপারটি চলচ্চিত্রটিতে যেভাবে ফুটিতে তোলা হয়েছে, আদৌতে এটির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। রজনে আটকে থাকা পতঙ্গের দেহ থেকে পাওয়া ডিএনএ দিয়ে আর কখনওই নতুন করে ডায়নোসর জন্ম দেয়া সম্ভব নয়। গত দু’দশক ধরে জীববিজ্ঞানের ‘ফ্যান্টাসি’ বলে পরিচিত এই সম্ভাবনা নিয়ে প্রচুর আলোচনা হয়েছে। এত দিনে সেই আলোচনার সদুত্তর পাওয়া গেলো যে ধরনের রজনে আটকে পড়ে পতঙ্গ জীবাশ্মে পরিণত হতে পারে সেই রজন নিয়ে গবেষণারত বিজ্ঞানী ডেভিড পেনি ও ডিএনএ গবেষক টেরি ব্রাউন সিনেমায় দেখানো পদ্ধতিতে প্রাচীন ডিএনএ নিষ্কাশন আ

মাউস হত্যাকারী প্রযুক্তি হ্যাপটিক্স

Image
 টাচস্ক্রিনের ধারণা সাধারণত ডিভাইসের পর্দার মাঝেই সীমাবদ্ধ। সম্প্রতি দুইজন গবেষকের প্রচেষ্টায় তৈরি হয়েছে হ্যাপটিক্স নামের এমন এক সেন্সর যার মাধ্যমে যে কোনো উপরিতল পরিণত হবে মাল্টিটাচ স্ক্রিনে। গেশ্চার কন্ট্রোল এটিই প্রথম নয়। এর আগেও ছিল লিপ মোশনের মাধ্যমে হাতের ইশারায় কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের প্রযুক্তি। হ্যাপটিক্স প্রযুক্তির অন্যতম উদ্ভাবক ড্যারেন লিম জানান, হ্যাপটিক্স লিপ মোশনের মতো ইনফ্রানির্ভর নয়। যে উপরিতলে আলো প্রতিফলিত হয় এটি সেখানেই কাজ করবে। লিপ একে বিড়ালের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, এটি মাউস হন্তারক। এর ব্যবহার শুরু হলে কম্পিউারের মাউসের মৃত্যু হবে। এ প্রযুক্তিতে স্ক্রল, জুম, ট্যাপিংয়ের মাধ্যমে অবজেক্ট সিলেক্ট সবই করা যাবে। এটি উন্নয়নের জন্য ১ লাখ ডলার তহবিল সংগ্রহের কাজ শুরু হবে শিগগির। আপাতত উইন্ডোজ ও উবুন্টুতে কাজ করতে পারা এ প্রযুক্তি ভবিষ্যতে আন্ড্রয়েড এবং অন্যান্য ওএসে কার্যকর হবে। সূত্র : ম্যাশেবল JOIN FB>>>>>

চাঁদ মোটে বুড়ি নয়

Image
ওয়াশিংটন : প্রেম, দুঃখ, আলস্য, রোমাঞ্চ, পাগলামো... জীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলোয় চাঁদকে মনে পড়ে না এমন লোক খুব কমই রয়েছে। অথচ চাঁদের সেই চরকা কাটা বুড়ির বয়সটা ঠিক কত, হাজার খুঁজলেও তা কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। বিজ্ঞানীরাও কী ভাবে চাঁদ তৈরি হল তা জানতেই বেশি আগ্রহী। ওয়াশিংটনের কার্নেগি ইনস্টিটিউশনের ভূ-রসায়নবিদ্ রিচার্ড কার্লসন অবশ্য অন্য সব বিজ্ঞানীর থেকে কিছুটা ব্যতিক্রমী। চাঁদের বয়স জানতেই তার যত আগ্রহ। সত্তরের দশকে অ্যাপোলো অভিযানে চাঁদ থেকে যে সব নমুনা মাটি আর পাথর আনা হয়েছিল তা পরীক্ষা করেছেন রিচার্ড। এর জন্য বিশেষ তেজস্ক্রিয় ডেটিং ব্যবহার করেছেন তিনি। আর সেই নমুনা পরীক্ষা করেই রিচার্ড জানিয়েছেন, আজ থেকে প্রায় ৪৪৫-৪৪০ কোটি বছর আগে জন্ম হয়েছে চাঁদের। অর্থাৎ এত দিন যা ধারণা ছিল তার থেকে প্রায় ১০ কোটি বছর বয়স কমে গেল পৃথিবীর এক মাত্র উপগ্রহটির। এ সপ্তাহেই লন্ডনের রয়্যাল সোসাইটিতে তার গবেষণাপত্র পেশ করেছেন রিচার্ড। তার কথায়, “সৌর জগতের বয়স কত সেটা আমরা সবাই জানি। কোনো শক্তিশালী মহাজাগতিক বস্তুর ধাক্কায় পৃথিবী থেকে একটা বড় অংশ বেরিয়ে

মস্তিষ্ক স্ক্যানে সহজেই ধরা পড়বে স্বপ্ন!

Image
                                                                                           ভিজুয়াল ইমেজারি ডিকোডার স্বপ্নের ঘটনা অনেকের মনে থাকে, অনেকের থাকে না। কারও মনে পড়ে অস্পষ্ট। হলিউডের অস্কারজয়ী ইনসেপশন ম্যুভিতে লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর ওপর স্বপ্ন ধরার জন্য বিশেষ একটা যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল। ম্যুভিতে দেখানো ঐ যন্ত্রটির সাহায্যে যেকোনো ব্যক্তির স্বপ্ন সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া সম্ভব করা হয়েছে। কিন্তু এবার আর ম্যভিতে নয়, বাস্তবে এমনই এক যন্ত্রের নকশা করছেন জাপানের শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাডভান্সড টেলিকমিউনিকেশন রিসার্চ ইনস্টিটিউট ইন্টারন্যাশনালের স্নায়ুবিজ্ঞানীরা।  তারা বলছেন, ব্রেন বা মস্তিষ্ক স্ক্যান করে ধরা যাবে স্বপ্ন। আপনি কী স্বপ্ন দেখেছেন, তা সহজেই জানা যাবে ব্রেন স্ক্যানিংয়ে। গবেষকরা বলছেন, ঘুমের আগমুহূর্তে মানুষ যে স্বপ্ন দেখে, MRI স্ক্যান করে তার ছবি পাওয়া সম্ভব। প্রতিষ্ঠানটির নিউরো-ইনফরমেটিকস বিভাগের প্রধান ইয়াকিয়াসু কামিতানি নেতৃত্বে গবেষকরা তিন স্বেচ্ছাসেবকের ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। এ পরীক্ষায় বিশেষায়িত যন্ত্র FMRI স্ক্

মঙ্গলেও হবে কৃষিকাজ!

Image
আমাদের চিরচেনা পৃথিবীর তুলনায় মঙ্গলের পরিবেশ সম্পূর্ণ ভিন্ন। সেখানকার তাপমাত্রা গড়ে মাইনাস ৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইট কিংবা ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বায়ুচাপও পৃথিবীর তুলনায় প্রায় ১০০ গুন কম। তাই স্বাভাবিকভাবেই মঙ্গলে চাষাবাদ করা অসম্ভব। আর সেখানে চাষাবাদ না করা গেলে সেখানে বসবাসের কথা তো চিন্তাই করা যায় না! তাই লাল গ্রহ মঙ্গলকে বসবাসের উপযোগী করতে গ্রীসের ছাত্ররা উদ্ভাবন করলো নতুন এক প্রযুক্তি। পাপাই নামক স্বনির্ভর একটি গ্রিন-হাউজ। তাদের ডিজাইনকৃত গ্রিন-হাউজটি একটি সোলার পাওয়ার সমৃদ্ধ কাঁচের গম্বুজ বিশেষ। যা নভোচারীদের খাদ্য চাহিদা মেটাতে ৪৫ দিন ব্যাপী  স্পিনিচ (এক ধরণের শাক) উৎপাদন করতে সক্ষম। গ্রিন-হাউজের কাঁচের গম্বুজটি কিছু সোলার পাওয়ারড সেন্সর এবং ইলেকট্রিক সিস্টেমের মাধ্যমে তৈরি যা পানি এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাধ্যমে স্পিনিচ গুলোর দেখাশুনা এবং পরিচর্যা করবে। বাস্তবে হয়তও মঙ্গলে কৃষিকাজ করতে আরও বহুবছর লেগে যাবে। তারপরেও পাপাই এর মত কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভাবন আমাদেরকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিবে, এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়। JOIN FB>>>>>>>

পানি দিয়েই মোবাইল চার্জ!

Image
মোবাইল ফোনের চার্জ  নিয়ে চিন্তার দিন শেষ। কারণ খুব শীঘ্রই পানি দিয়েই আপনার শখের মোবাইল ফোনটির চার্জ যোগান দিতে পারবেন। আর এতে বিদ্যুতের প্রয়োজন হবে না। এমনই এক মোবাইল চার্জার তৈরি করেছেন ইডেনের স্টকহোমে কেটিএইচ রয়াল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকরা। এটি এমন এক  চার্জার যেটিতে পানি দিলেই কাজ করবে। চার্জ করার জন্য ব্যবহৃত পানিতে সামান্য ময়লা থাকলেও তেমন কোন সমস্যা হবে না। মাইক্রোফয়েল সেল প্রযুক্তিতে তৈরি চার্জার ‘এমওয়াইএফসি পাওয়ারট্রেক’ পানি পেলে ৩ ওয়াট ব্যাটারি রিচার্জ করতে পারবে। গবেষক অ্যান্ডারস লুনডব্ল্যাড বলেন, “চার্জারের অভ্যন্তরে ধাতব ডিস্কে পানি পড়লেই হাইড্রোজেন গ্যাস বের হবে। অক্সিজেনের সঙ্গে তা মিশে রাসায়নিক শক্তিকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে পরিণত করবে। এতেই চার্জ হবে ব্যাটারি”। এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভবিষ্যতে ল্যাপটপ চালানো নিয়ে সমস্যাও দূর করা যাবে বলে গবেষকরা আশা প্রকাশ করেছেন। JOIN FB>>>>>>>>>>>>>>>>

পাসওয়ার্ডের বিকল্প যখন ব্রেসলেট!

Image
কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন প্রতিষ্ঠান বায়োনিম পাসওয়ার্ডের বিকল্প হিসেবে একটি ব্রেসলেট উদ্ভাবন করেছে। এটি ব্যবহারকারীর হার্টবিট অনুসরণ করে কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটি ডিভাইসটির নাম দিয়েছে ‘নাইমি’। সব মানুষের হার্টবিট আলাদা। ব্রেসলেটটিতে ইলেকট্রোকার্ডিওগ্রাম সেন্সর (ইসিজি) বসানো আছে। এটি ব্যবহারকারীর হার্টবিটের সংকেতকে পাসওয়ার্ডের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করে।  বায়োনিমের দাবি, ব্রেসলেটটি সব ব্যবহারকারীর হার্টবিট পৃথকভাবে শনাক্ত করতে পারে। এরপর ঐ সংকেত ব্লুটুথের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর অন্য ডিভাইসে পাঠায়। ইশারা-ইঙ্গিতে ডিভাইস নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্রেসলেটটিতে অ্যাকসেলারোমিটার ও জাইরোস্কোপ সেন্সর বসানো আছে। ব্রেসলেটটি অন্য কেউ ব্যবহার করলে তা আর কাজ করবে না বলে জানায় বায়োনিম। গত মঙ্গলবার থেকে এটি বিক্রির জন্য অগ্রিম অর্ডার নেয়া হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে এর দাম রাখা হচ্ছে ৭৯ ডলার। প্রথম ২৫ হাজার গ্রাহক এ দামে পাবেন। পরে এর দাম হবে ৯৯ ডলার। কালো, সাদা ও কমলা রঙে পাওয়া যাবে নাইমি ব্রেসলেট। এখন পর্যন্ত ১ হাজার আবেদন পেয়েছে বায়োনিম।

প্রজাপতির ডানায় বিদ্যুতের উপস্থিতি!

Image
অবষেষে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করলেন, প্রজাপতিও হতে পারে অতি সূক্ষ্ম বিদ্যুতের যোগান দাতা। সম্প্রতি জাপানের একদল বিজ্ঞানী মম্ফো সালকোওস্কি প্রজাতির প্রজাপতির ডানার নকশা নিয়ে গবেষণা করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। জাপানের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজির গবেষক ইজিরো মিয়াকোর নেতৃত্বে গবেষকরা জানিয়েছেন, এই পতঙ্গের ডানায় রয়েছে কার্বন ন্যানোটিউবের সংযোগ, যা আলোকে তাপে রূপান্তর করে এবং ডিএনএ বিন্যাসক্রমের পুনরাবৃত্তি ঘটায়। গবেষকরা এও জানিয়েছেন, কেবল প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে এই ন্যানোস্কেল ইলেকট্রনিকস প্রযুক্তি ব্যবহার করা সম্ভব নয়। এ জন্য বাহ্যিক প্রযুক্তির সাহায্যও নিতে হয়। তবে প্রজাপতির ডানা এবং ন্যানোকার্বনের সংযোগে এই সূক্ষ্ম বিদ্যুৎ নিরবচ্ছিন্নভাবে উৎপাদন করা অত্যন্ত কঠিন হবে। প্রজাপতির ডানা থেকে উৎপাদিত সূক্ষ্ম এ বিদ্যুৎ ও উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় সম্ভব হতে পারে। এ ছাড়া দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত নানান পরিধানযোগ্য সূক্ষ্ম বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি তৈরিতেও কাজে লাগতে পারে। মম্ফো সালকোওস্কি প্রজাপতির ড

অন্ধদের জন্য সাইকেল!

Image
জন্মান্ধ বা যাদের দৃষ্টিশক্তি অনেক কম তাদের জন্য সাইকেল তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই সাইকেলটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘আল্ট্রাবাইক’। এটি অনায়াসে রাস্তার প্রতিবন্ধকগুলো আল্ট্রাসনিক সেনসরের সাহায্যে চিহ্নিত করতে পারবে। সম্প্রতি গ্লাসগোর এক বিজ্ঞান সম্মেলনে সাইকেলটির প্রদর্শন হয়। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে স্কটল্যান্ডের দাতব্য সংস্থা ‘আরএনআইবি’। সাইকেলটির তৈরি করেছে সাউন্ডফর সাইট টেকনোলজি নামে এক কোম্পানি।    আরএনআইবির নির্বাহি জন লেগ বলেন, এই আবিষ্কারটি অন্ধ লোকদের প্রাত্যহিক চলাচলে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। বর্তমানে অন্ধদের জীবনযাপনে সহায়তার জন্য অনেক উপাদান বাজারে রয়েছে। কিন্তু এই ‘আল্ট্রাবাইক’ সম্পূর্ণ আলাদা একটি উপাদান। অন্যের সহায়তা ছাড়াই এই সাইকেলের সাহায্য অন্ধ মানুষেরা তাদের কাজকর্ম সারতে পারবে, অবসরে ঘুরতে পারবে, প্রয়োজনীয় ভ্রমণ করতে পারবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে পারবে। তিনি আরও বলেন,আমরা অন্ধ মানুষদের প্রাত্যহিক জীবন সহজ করতে আরও নিত্য-নতুন আবিষ্কার অব্যাহত রাখব।

হকিং পরকালে বিশ্বাস করেন না

Image
পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং বিখ্যাত পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং আবারও বলেছেন, পরকাল বলে কিছু নেই। গত বৃহস্পতিবার রাতে ইংল্যান্ডের ক্যামব্রিজে ‘হকিং’ নামের একটি প্রামাণ্যচিত্রের উদ্বোধনী প্রদর্শনীতে উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন তিনি। ২০১১ সালের মাঝামাঝিও একবার পরকালকে রূপকথা বলে আখ্যায়িত করেছিলেন হকিং। পরকাল নিয়ে কথা বলতে গিয়ে হকিং বলেন, ‘আমি মনে করি, মস্তিষ্ক কম্পিউটারের মতোই মনের একটি প্রোগ্রাম, তাই তাত্ত্বিকভাবে কম্পিউটারে মস্তিষ্কের প্রতিলিপি তৈরি করা সম্ভব, আর এভাবে মৃত্যুর পরও একটি জীবনকে ধরে রাখা যায়। তবে এখন পর্যন্ত সেটি আমাদের আয়ুষ্কাল ও সামর্থ্যের বাইরে আছে।’ পক্ষাঘাতগ্রস্ত শরীর নিয়ে বিশ্বখ্যাত এই বিজ্ঞানীর জীবন কাটে হুইল চেয়ারে। ২১ বছর বয়স থেকে দুরারোগ্য মোটর নিউরন রোগে ভুগছেন হকিং। সে সময় তাঁকে জানানো হয়েছিল, আর মাত্র দুই-তিন বছর বাঁচবেন তিনি। এমনকি তাকে সে সময় মৃত্যুর প্রস্তাবও দেয়া হয়েছিলো । কিন্তু সেসব তথ্য ও প্রস্তাবকে ভুল প্রমাণ করে এখনো তিনি দিব্যি বেঁচে আছেন। তিনি দর্শকদের উদ্দেশ্যে আরও বলেন, ‘সারা জীবন অকাল মৃত্যুর হুমকির মধ্যে আমি জ

মানুষ ও পতঙ্গের চোখের মত ফোকাস করতে পারবে ক্যামেরার লেন্স

Image
ঢাকা : মানুষের চোখ হচ্ছে একটি আদর্শ লেন্স। এটি খুব সহজেই বিভিন্ন দূরত্বের বস্তু দেখার জন্যে ফোকাস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এই ফোকাসিং এর ব্যাপারটি ফটোগ্রাফারদের নিয়ন্ত্রণ করতে কখনও কখনও ক্যামেরার লেন্স পরিবর্তন করতে হয়। ওহিও ষ্টেট ইউনিভার্সিটির (OSU) একদল প্রকৌশলী এমন এক ধরণের লেন্স আবিষ্কার করেছেন যা মানুষের চোখের মতই বিভিন্ন দূরত্বের বস্তুর ক্ষেত্রে দেখার ফোকাস পারবে। ২৫ তম আই.ই.ই.ই. ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন মাইক্রো-ইলেক্ট্রো মেকানিক্যাল সিস্টেমস –এ এ ব্যপারে বিস্তারিত বর্ণনা দেয়া হয়। প্রযুক্তিটি ক্যামেরার বিভিন্ন আলাদা আলাদা লেন্স বহনের ঝামেলা থেকে মুক্তি দেবে। প্রকৌশলী দলটি লেন্সটিতে এর ফোকাস পরিবর্তনের জন্যে এর মধ্যে তরল পদার্থের প্রবাহের ব্যবস্থা করেছেন। লেন্সের মধ্যে তরল পদার্থের প্রবাহের ফলে এর ফোকাসের পরিবর্তন হয়। তারা এটি তৈরিতে ব্যবহার করেছেন নমনীয় পলিমার জাতীয় পদার্থ থেকে। এর নকশাটি অনেকটা কীট-পতঙ্গের চোখের মত। এতে একটি বড় লেন্সের মাঝে অনেকগুলো ছোট ছোট লেন্স রয়েছে। এই ছোট ছোট লেন্সগুলো বিশেষ প্রকৃতির তরল দ্বারা পূর্ণ করা যায়। তরল প্রবাহের জন্যে এদের

এ বার কিনুন জুতো ফোন, ব্যাগ ফোন, গ্লাভস ফোন

Image
এবার কিনুন জুতো ফোন, ব্যাগ ফোন, গ্লাভস ফোন ল্যান্ডফোনকে বিদায় জানিয়ে মোবাইল ফোন তো অনেককালের অভ্যাস করে ফেলেছেন। এ বার ফ্যাশান ডিজাইনার সিন মিলসের সৌজন্যে এ বার কিনতে তৈরি হয়ে যান জুতো ফোন। হ্যাঁ পায়ে যে জুতো পরছেন সেটাই দরকারে ফোন হিসাবে কাজে লাগান (দেখুন ছবিতে)। মজার কথা জুতো যে ফোনের সেট রাখা হয়েছে সেগুলো সব অব্যবহূত সেট। পুরনো সেটকে নতুন করে জুতো ফোন কামাল দেখাতে আসছে। এই জুতো ফোন নিয়ে সিন বলছেন, একবার কিনে দেখুন তো দারুণ লাগবে। জুতো শুধু পা কেন পরবেন, ওটাকে মাঝে মাঝে গোপন ফোন হিসাবেও কাজে লাগান। জুতো ফোন কিনতে ইতিমধ্যেই বুকিং শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম এখন কিছুটা বেশিই, হাজার ইউরো মানে প্রায় লাখ খানেক টাকা দাম এই জুতো ফোনের। তবে জুতোটা বেশ অত্যাধুনিক। আর কনসেপ্টটা তো বটেই। এ বার কিনুন জুতো ফোন, ব্যাগ ফোন, গ্লাভস ফোন জুতো ফোনের সঙ্গেই আসতে চলেছে ব্যাগ ফোন। ব্যাগ ফোনটা হাতে থাকলে দারুণ দেখাবে। আর গ্লাভস ফোন তো একেবারে তাক লাগিয়ে দেবে। বোঝাই যাবে না আপনার হাতে ফোন আছে। লুকিয়ে প্রেম, কিংবা গোপন তথ্য আদানপ্রদানের জন্য একেবারে সেরা উপাদান গ্লাভস ফোন। তবে কি না ট্যাঁকের জোর

ঘরে বসেই আকাশ পর্যবেক্ষণ

Image
প্রতিদিন বাজারে আসছে হাজারো নতুন সফটওয়্যার। এসবের   মধ্যে শিক্ষনীয় সফটওয়্যারের সংখ্যাও কম নয়। জোর্তিবিজ্ঞান বিষয়ক সফটওয়্যারগুলোর মধ্য সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে প্লানেটোরিয়াম জাতীয় সফটওয়্যারগুলো। আজ

আসছে চশমা ছাড়াই ত্রিমাত্রিক ছবি দেখার প্রযুক্তি

Image
স্মার্টফোন কিংবা ট্যাবলেটে চশমা ছাড়াই হলোগ্রাফিক ত্রিমাত্রিক ছবি দেখার বিশেষ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হিউলেট প্যাকার্ডের ( এইচপি ) গবেষকরা। এক বিবৃতিতে এইচপির গবেষকরা জানিয়েছে , স্মার্টফোন কিংবা ট্যাবলেট সামান্য কাত করেই এ ধরনের ত্রিমাত্রিক ছবি পরিষ্কারভাবে দেখা সম্ভব হবে । যদিও গ্লাস ফ্রি থ্রিডি প্রযুক্তি অবশ্য নতুন নয়। এর আগে জাপানি কোম্পানি নিনটেন্ডোর গেমিং কনসোল থ্রিডিএস হ্যান্ডহেল্ডে এ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছিল। তবে এক্ষেত্রে গেমারদের স্ক্রিনের দিকে সরাসরি নাক তাক করে তাকাতে হয় । তবে আসন্য এইচপির প্রযুক্তিতে ব্যবহারকারীকে এত বাধাধরা নিয়ম মানতে হবে না। এ প্রযুক্তিতে ৪৫ ডিগ্রি কোণেও ত্রিমাত্রিক ছবি দেখা যাবে বলে জানিয়েছে এইচপি ।   উপর - নিচে - ডানে - বামে যেকোনো দিক থেকেই তা সম্ভব। গবেষকরা জানান , এক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তির ছবি একপাশ থেকে দেখা যাবে। আবার ঘুরিয়ে নিলে তার মুখের অন্য পাশ দেখা সম্ভব হবে । প্