Posts

Showing posts from September 26, 2013

মস্তিষ্ক স্ক্যানে সহজেই ধরা পড়বে স্বপ্ন!

Image
                                                                                           ভিজুয়াল ইমেজারি ডিকোডার স্বপ্নের ঘটনা অনেকের মনে থাকে, অনেকের থাকে না। কারও মনে পড়ে অস্পষ্ট। হলিউডের অস্কারজয়ী ইনসেপশন ম্যুভিতে লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর ওপর স্বপ্ন ধরার জন্য বিশেষ একটা যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল। ম্যুভিতে দেখানো ঐ যন্ত্রটির সাহায্যে যেকোনো ব্যক্তির স্বপ্ন সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া সম্ভব করা হয়েছে। কিন্তু এবার আর ম্যভিতে নয়, বাস্তবে এমনই এক যন্ত্রের নকশা করছেন জাপানের শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাডভান্সড টেলিকমিউনিকেশন রিসার্চ ইনস্টিটিউট ইন্টারন্যাশনালের স্নায়ুবিজ্ঞানীরা।  তারা বলছেন, ব্রেন বা মস্তিষ্ক স্ক্যান করে ধরা যাবে স্বপ্ন। আপনি কী স্বপ্ন দেখেছেন, তা সহজেই জানা যাবে ব্রেন স্ক্যানিংয়ে। গবেষকরা বলছেন, ঘুমের আগমুহূর্তে মানুষ যে স্বপ্ন দেখে, MRI স্ক্যান করে তার ছবি পাওয়া সম্ভব। প্রতিষ্ঠানটির নিউরো-ইনফরমেটিকস বিভাগের প্রধান ইয়াকিয়াসু কামিতানি নেতৃত্বে গবেষকরা তিন স্বেচ্ছাসেবকের ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। এ পরীক্ষায় বিশেষায়িত যন্ত্র FMRI স্ক্

মঙ্গলেও হবে কৃষিকাজ!

Image
আমাদের চিরচেনা পৃথিবীর তুলনায় মঙ্গলের পরিবেশ সম্পূর্ণ ভিন্ন। সেখানকার তাপমাত্রা গড়ে মাইনাস ৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইট কিংবা ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বায়ুচাপও পৃথিবীর তুলনায় প্রায় ১০০ গুন কম। তাই স্বাভাবিকভাবেই মঙ্গলে চাষাবাদ করা অসম্ভব। আর সেখানে চাষাবাদ না করা গেলে সেখানে বসবাসের কথা তো চিন্তাই করা যায় না! তাই লাল গ্রহ মঙ্গলকে বসবাসের উপযোগী করতে গ্রীসের ছাত্ররা উদ্ভাবন করলো নতুন এক প্রযুক্তি। পাপাই নামক স্বনির্ভর একটি গ্রিন-হাউজ। তাদের ডিজাইনকৃত গ্রিন-হাউজটি একটি সোলার পাওয়ার সমৃদ্ধ কাঁচের গম্বুজ বিশেষ। যা নভোচারীদের খাদ্য চাহিদা মেটাতে ৪৫ দিন ব্যাপী  স্পিনিচ (এক ধরণের শাক) উৎপাদন করতে সক্ষম। গ্রিন-হাউজের কাঁচের গম্বুজটি কিছু সোলার পাওয়ারড সেন্সর এবং ইলেকট্রিক সিস্টেমের মাধ্যমে তৈরি যা পানি এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাধ্যমে স্পিনিচ গুলোর দেখাশুনা এবং পরিচর্যা করবে। বাস্তবে হয়তও মঙ্গলে কৃষিকাজ করতে আরও বহুবছর লেগে যাবে। তারপরেও পাপাই এর মত কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভাবন আমাদেরকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিবে, এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়। JOIN FB>>>>>>>

পানি দিয়েই মোবাইল চার্জ!

Image
মোবাইল ফোনের চার্জ  নিয়ে চিন্তার দিন শেষ। কারণ খুব শীঘ্রই পানি দিয়েই আপনার শখের মোবাইল ফোনটির চার্জ যোগান দিতে পারবেন। আর এতে বিদ্যুতের প্রয়োজন হবে না। এমনই এক মোবাইল চার্জার তৈরি করেছেন ইডেনের স্টকহোমে কেটিএইচ রয়াল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকরা। এটি এমন এক  চার্জার যেটিতে পানি দিলেই কাজ করবে। চার্জ করার জন্য ব্যবহৃত পানিতে সামান্য ময়লা থাকলেও তেমন কোন সমস্যা হবে না। মাইক্রোফয়েল সেল প্রযুক্তিতে তৈরি চার্জার ‘এমওয়াইএফসি পাওয়ারট্রেক’ পানি পেলে ৩ ওয়াট ব্যাটারি রিচার্জ করতে পারবে। গবেষক অ্যান্ডারস লুনডব্ল্যাড বলেন, “চার্জারের অভ্যন্তরে ধাতব ডিস্কে পানি পড়লেই হাইড্রোজেন গ্যাস বের হবে। অক্সিজেনের সঙ্গে তা মিশে রাসায়নিক শক্তিকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে পরিণত করবে। এতেই চার্জ হবে ব্যাটারি”। এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভবিষ্যতে ল্যাপটপ চালানো নিয়ে সমস্যাও দূর করা যাবে বলে গবেষকরা আশা প্রকাশ করেছেন। JOIN FB>>>>>>>>>>>>>>>>

পাসওয়ার্ডের বিকল্প যখন ব্রেসলেট!

Image
কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন প্রতিষ্ঠান বায়োনিম পাসওয়ার্ডের বিকল্প হিসেবে একটি ব্রেসলেট উদ্ভাবন করেছে। এটি ব্যবহারকারীর হার্টবিট অনুসরণ করে কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটি ডিভাইসটির নাম দিয়েছে ‘নাইমি’। সব মানুষের হার্টবিট আলাদা। ব্রেসলেটটিতে ইলেকট্রোকার্ডিওগ্রাম সেন্সর (ইসিজি) বসানো আছে। এটি ব্যবহারকারীর হার্টবিটের সংকেতকে পাসওয়ার্ডের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করে।  বায়োনিমের দাবি, ব্রেসলেটটি সব ব্যবহারকারীর হার্টবিট পৃথকভাবে শনাক্ত করতে পারে। এরপর ঐ সংকেত ব্লুটুথের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর অন্য ডিভাইসে পাঠায়। ইশারা-ইঙ্গিতে ডিভাইস নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্রেসলেটটিতে অ্যাকসেলারোমিটার ও জাইরোস্কোপ সেন্সর বসানো আছে। ব্রেসলেটটি অন্য কেউ ব্যবহার করলে তা আর কাজ করবে না বলে জানায় বায়োনিম। গত মঙ্গলবার থেকে এটি বিক্রির জন্য অগ্রিম অর্ডার নেয়া হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে এর দাম রাখা হচ্ছে ৭৯ ডলার। প্রথম ২৫ হাজার গ্রাহক এ দামে পাবেন। পরে এর দাম হবে ৯৯ ডলার। কালো, সাদা ও কমলা রঙে পাওয়া যাবে নাইমি ব্রেসলেট। এখন পর্যন্ত ১ হাজার আবেদন পেয়েছে বায়োনিম।

প্রজাপতির ডানায় বিদ্যুতের উপস্থিতি!

Image
অবষেষে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করলেন, প্রজাপতিও হতে পারে অতি সূক্ষ্ম বিদ্যুতের যোগান দাতা। সম্প্রতি জাপানের একদল বিজ্ঞানী মম্ফো সালকোওস্কি প্রজাতির প্রজাপতির ডানার নকশা নিয়ে গবেষণা করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। জাপানের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজির গবেষক ইজিরো মিয়াকোর নেতৃত্বে গবেষকরা জানিয়েছেন, এই পতঙ্গের ডানায় রয়েছে কার্বন ন্যানোটিউবের সংযোগ, যা আলোকে তাপে রূপান্তর করে এবং ডিএনএ বিন্যাসক্রমের পুনরাবৃত্তি ঘটায়। গবেষকরা এও জানিয়েছেন, কেবল প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে এই ন্যানোস্কেল ইলেকট্রনিকস প্রযুক্তি ব্যবহার করা সম্ভব নয়। এ জন্য বাহ্যিক প্রযুক্তির সাহায্যও নিতে হয়। তবে প্রজাপতির ডানা এবং ন্যানোকার্বনের সংযোগে এই সূক্ষ্ম বিদ্যুৎ নিরবচ্ছিন্নভাবে উৎপাদন করা অত্যন্ত কঠিন হবে। প্রজাপতির ডানা থেকে উৎপাদিত সূক্ষ্ম এ বিদ্যুৎ ও উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় সম্ভব হতে পারে। এ ছাড়া দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত নানান পরিধানযোগ্য সূক্ষ্ম বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি তৈরিতেও কাজে লাগতে পারে। মম্ফো সালকোওস্কি প্রজাপতির ড

অন্ধদের জন্য সাইকেল!

Image
জন্মান্ধ বা যাদের দৃষ্টিশক্তি অনেক কম তাদের জন্য সাইকেল তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই সাইকেলটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘আল্ট্রাবাইক’। এটি অনায়াসে রাস্তার প্রতিবন্ধকগুলো আল্ট্রাসনিক সেনসরের সাহায্যে চিহ্নিত করতে পারবে। সম্প্রতি গ্লাসগোর এক বিজ্ঞান সম্মেলনে সাইকেলটির প্রদর্শন হয়। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে স্কটল্যান্ডের দাতব্য সংস্থা ‘আরএনআইবি’। সাইকেলটির তৈরি করেছে সাউন্ডফর সাইট টেকনোলজি নামে এক কোম্পানি।    আরএনআইবির নির্বাহি জন লেগ বলেন, এই আবিষ্কারটি অন্ধ লোকদের প্রাত্যহিক চলাচলে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। বর্তমানে অন্ধদের জীবনযাপনে সহায়তার জন্য অনেক উপাদান বাজারে রয়েছে। কিন্তু এই ‘আল্ট্রাবাইক’ সম্পূর্ণ আলাদা একটি উপাদান। অন্যের সহায়তা ছাড়াই এই সাইকেলের সাহায্য অন্ধ মানুষেরা তাদের কাজকর্ম সারতে পারবে, অবসরে ঘুরতে পারবে, প্রয়োজনীয় ভ্রমণ করতে পারবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে পারবে। তিনি আরও বলেন,আমরা অন্ধ মানুষদের প্রাত্যহিক জীবন সহজ করতে আরও নিত্য-নতুন আবিষ্কার অব্যাহত রাখব।

হকিং পরকালে বিশ্বাস করেন না

Image
পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং বিখ্যাত পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং আবারও বলেছেন, পরকাল বলে কিছু নেই। গত বৃহস্পতিবার রাতে ইংল্যান্ডের ক্যামব্রিজে ‘হকিং’ নামের একটি প্রামাণ্যচিত্রের উদ্বোধনী প্রদর্শনীতে উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন তিনি। ২০১১ সালের মাঝামাঝিও একবার পরকালকে রূপকথা বলে আখ্যায়িত করেছিলেন হকিং। পরকাল নিয়ে কথা বলতে গিয়ে হকিং বলেন, ‘আমি মনে করি, মস্তিষ্ক কম্পিউটারের মতোই মনের একটি প্রোগ্রাম, তাই তাত্ত্বিকভাবে কম্পিউটারে মস্তিষ্কের প্রতিলিপি তৈরি করা সম্ভব, আর এভাবে মৃত্যুর পরও একটি জীবনকে ধরে রাখা যায়। তবে এখন পর্যন্ত সেটি আমাদের আয়ুষ্কাল ও সামর্থ্যের বাইরে আছে।’ পক্ষাঘাতগ্রস্ত শরীর নিয়ে বিশ্বখ্যাত এই বিজ্ঞানীর জীবন কাটে হুইল চেয়ারে। ২১ বছর বয়স থেকে দুরারোগ্য মোটর নিউরন রোগে ভুগছেন হকিং। সে সময় তাঁকে জানানো হয়েছিল, আর মাত্র দুই-তিন বছর বাঁচবেন তিনি। এমনকি তাকে সে সময় মৃত্যুর প্রস্তাবও দেয়া হয়েছিলো । কিন্তু সেসব তথ্য ও প্রস্তাবকে ভুল প্রমাণ করে এখনো তিনি দিব্যি বেঁচে আছেন। তিনি দর্শকদের উদ্দেশ্যে আরও বলেন, ‘সারা জীবন অকাল মৃত্যুর হুমকির মধ্যে আমি জ