Posts

Showing posts from October 1, 2013

তারবিহীন পদ্ধতিতে কচ্ছপের গতিপথ নিয়ন্ত্রণ

Image
সম্প্রতি কোরিয়ার অ্যাডভান্সড ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির গবেষকেরা তারবিহীন পদ্ধতিতে দূর থেকে কচ্ছপকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছেন। কোরিয়ার গবেষকেদের সাম্প্রতিক এ সাফল্যে সবার মনে খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগাতে পারে, আপনার চারপাশে ঘুর ঘুর করে বেড়ানো প্রাণীটি নিজেই চলছে নাকি দূর থেকে কেউ তাকে নিয়ন্ত্রণ করছে? গবেষকরা জানিয়েছেন,  রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে গতিপথ নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতিটি কোনো প্রাণীকে প্রশিক্ষণে ব্যবহার করা যাবে।এ ছাড়াও প্রাণীর শরীরে বিশেষ সেন্সর যুক্ত করে দূর নিয়ন্ত্রণ মাধ্যমে গোয়েন্দাগিরি বা জরুরি কাজে লাগানো যাবে। অন্যান্য প্রাণীর ক্ষেত্রেও একইভাবে কাজ করতে সক্ষম। গত ১৭ এপ্রিল ‘প্লস ওয়ান’ সাময়িকীতে তারবিহীন পদ্ধতিতে কচ্ছপের গতিপথ নিয়ন্ত্রণের গবেষণাপত্রিটি প্রকাশিত হয়েছে। এর আগে গবেষকেরা তেলাপোকার ক্ষেত্রেও এ ধরনের গবেষণা চালিয়ে সফল হয়েছিলেন। LIKE FB>>>

ডিএনএ চিপ নির্ভর কম্পিউটার

Image
সিলিকননির্ভর ট্রানজিস্টর বদলে দিয়েছিল ইলেকট্রনিকস ও কম্পিউটারের গতিপথ। এবার ডিএনএভিত্তিক ট্রানজিস্টর দিয়ে কম্পিউটারে সত্যিকার প্রাণ সঞ্চারের দাবি করছে একদল গবেষক। বর্তমানের প্রচলিত ট্রানজিস্টরগুলোর কাজ হচ্ছে, ইলেকট্রিক্যাল সার্কিটের মধ্যে ইলেকট্রনের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা; যা অনেকটা অন-অফ সুইচের মতোই কাজ করে। গবেষকদের দাবি, ট্রান্সক্রিপ্টরগুলো তাদের আশপাশের পরিবেশের ওপর নজর রাখা, কোনো কোষের জৈবিক প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণসহ সব ধরনের কাজই করতে পারে। শুক্রবার এ সম্পর্কীত  গবেষণাপত্রটি সায়েন্স সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈব প্রকৌশলী জেরমি বনেটের তত্ত্বাবধানেই এ গবেষণাটি করা হয়। তিনি বলেন, “জিনভিত্তিক কম্পিউটার লজিক তৈরিতে ট্রান্সক্রিপ্টরই মূল ভূমিকা রাখবে। এককভাবে অবশ্য এ ট্রান্সক্রিপ্টরগুলো কোনো ধরনের গণনা কাজ করতে সক্ষম নয়। তবে সম্মিলিতভাবে এগুলো যৌক্তিক যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম; যা কম্পিউটারের অন্যতম মূলনীতি হিসেবে কাজ করতে পারবে”। গবেষকদের ভাষ্য মতে, ট্রান্সক্রিপ্টর নামের জৈব ট্রানজিস্টরটি ডিএনএর মধ্যকার এনজাইমের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে পার

গুগল পরিষেবায় বিভ্রাট!

Image
এক জনের  মেসেজ (বার্তা) পৌঁছে যাচ্ছে অন্যজনের কাছে। জিটক, বা হ্যাংআউটের ইনস্ট্যান্ট মেসেজ পরিষেবার এই যান্ত্রিক ত্রুটির কথা স্বীকার করে নিয়েছে গুগল। গুগল চ্যাটের এই সমস্যার জেরে গ্রাহকদের ব্যক্তিগত জীবনের কোনও গোপনীয়তা থাকছে না বলে অভিযোগ উঠছে ব্যবহারকারীদের মধ্যে। জিটকের গ্রাহকদের অভিযোগ, একজনের সঙ্গে মেসেজ চালাচালির মধ্যে হঠাৎই অন্যজনের চ্যাট উইন্ডো খুলে যাচ্ছে। পরবর্তীতে দেখা যাচ্ছে, যার সঙ্গে আসলে কথা বলতে চাইছিলেন গ্রাহক, তার কাছে মেসেজগুলি পৌঁছায়নি। আবার আরেক দলের অভিযোগ, যাকে উদ্দেশ্য করে মেসেজ পাঠানো হচ্ছে, তাঁর কাছে মেসেজ পৌঁছছে। কিন্ত্ত একই সঙ্গে একাধিক লোকের কাছেও পৌঁছে যাচ্ছে। তবে সমস্যা পুরোনো জিটক অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে না হ্যাংআউটের সঙ্গেও সেটা এখনও অস্পষ্ট। ভুক্তভোগীদের পরামর্শ, আপাতত কয়েকদিন জিটকে বার্তা আদান প্রদান না করাই ভালো। গুগল জানিয়েছে, এ বিষয়ে সাম্প্রতিকতম তথ্য পেতে জিটকের ‘অ্যাপ স্টেটাস ড্যাশবোর্ডে’ চোখ রাখতে হবে গ্রাহকদের। FB PAGE>>>>