ভূমিকম্পে আরব সাগরে জেগে উঠল নতুন দ্বীপ!
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশে উচ্চ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে
ভীত-সন্ত্রস্ত মানুষের জন্য অপেক্ষা করছিল আরো একটি বিস্ময়। ভূমিকম্পের পর
আরব সাগরে জেগে উঠেছে এক নতুন দ্বীপ। গত মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের উপকূলীয় শহর গোয়াদরে। ভূমিকম্পের আধ
ঘণ্টার মধ্যে শহরের বাসিন্দারা তীর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে নতুন ওই
দ্বীপের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন।
দ্বীপটি উপকূলীয় সীমা থেকে ৬৫০ ফুট দূরে। এটি প্রায় ৬০ থেকে ৭০ ফুট উঁচু ও ১২০ থেকে ৩০০ ফুট পর্যন্ত চওড়া। প্রাথমিকভাবে বালু ও সাধারণ পাথর দেখা গেছে। কী ধরনের উপাদান রয়েছে এই মাটিতে, তা নিশ্চিত করতে পরীক্ষা প্রয়োজন বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। দ্বীপটির ভূপৃষ্ঠে মৃত সামুদ্রিক প্রাণী ও গাছপালা দেখা গেছে। ইতিমধ্যে দ্বীপটির মাটিতে মিথেন গ্যাসের উদগিরণ নিশ্চিত করেছে একটি গবেষক দল। বিশেষজ্ঞরা কাদামাটির একটি স্থান থেকে বাবল উদগিরণ দেখতে পেয়ে সেটি পরীক্ষা করে এই গ্যাসের সন্ধান পান।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতাত্তি্বক গ্যারি গিবসন বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, নতুন দ্বীপটি কাদার উদগিরণ। ভূকম্পনের ফলে মিথেন গ্যাসের চাপ বেড়ে যাওয়ায় এই উদগিরণ হয়েছে বলে মনে করছেন গ্যারি। তিনি বলেন, এ অঞ্চলে মিথেন গ্যাসের চাপের ফলে কাদামাটির উদগিরণ আগেও হয়েছে। তবে এবারেরটি একেবারেই ভিন্ন ও বিরল। ভূমিকম্পের উৎসস্থল থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে কী করে এই উদগিরণ হলো, সেটিই এখন মূল কৌতূহলের বিষয়।
গ্যারি গিবসন আরও বলেন, এ দ্বীপটি স্থায়ী নাও হতে পারে। ঢেউয়ের ফলে ভাঙতে ভাঙতে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
এ ঘটনার পর জানা গেছে , ৬০ থেকে ৭০ বছর আগে এ ধরনের আরেকটি দ্বীপ জেগে উঠেছিল সাগরে। স্থানীয়রা ওই দ্বীপটির নাম তারা রেখেছিলেন ‘জ্বালজ্বালা কোহ’ বা ভূমিকম্প পাহাড়। পরে ঢেউয়ে ঢেউয়ে সাগরেই বিলীন হয়ে যায় সেই দ্বীপ।
দ্বীপটি উপকূলীয় সীমা থেকে ৬৫০ ফুট দূরে। এটি প্রায় ৬০ থেকে ৭০ ফুট উঁচু ও ১২০ থেকে ৩০০ ফুট পর্যন্ত চওড়া। প্রাথমিকভাবে বালু ও সাধারণ পাথর দেখা গেছে। কী ধরনের উপাদান রয়েছে এই মাটিতে, তা নিশ্চিত করতে পরীক্ষা প্রয়োজন বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। দ্বীপটির ভূপৃষ্ঠে মৃত সামুদ্রিক প্রাণী ও গাছপালা দেখা গেছে। ইতিমধ্যে দ্বীপটির মাটিতে মিথেন গ্যাসের উদগিরণ নিশ্চিত করেছে একটি গবেষক দল। বিশেষজ্ঞরা কাদামাটির একটি স্থান থেকে বাবল উদগিরণ দেখতে পেয়ে সেটি পরীক্ষা করে এই গ্যাসের সন্ধান পান।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতাত্তি্বক গ্যারি গিবসন বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, নতুন দ্বীপটি কাদার উদগিরণ। ভূকম্পনের ফলে মিথেন গ্যাসের চাপ বেড়ে যাওয়ায় এই উদগিরণ হয়েছে বলে মনে করছেন গ্যারি। তিনি বলেন, এ অঞ্চলে মিথেন গ্যাসের চাপের ফলে কাদামাটির উদগিরণ আগেও হয়েছে। তবে এবারেরটি একেবারেই ভিন্ন ও বিরল। ভূমিকম্পের উৎসস্থল থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে কী করে এই উদগিরণ হলো, সেটিই এখন মূল কৌতূহলের বিষয়।
গ্যারি গিবসন আরও বলেন, এ দ্বীপটি স্থায়ী নাও হতে পারে। ঢেউয়ের ফলে ভাঙতে ভাঙতে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
এ ঘটনার পর জানা গেছে , ৬০ থেকে ৭০ বছর আগে এ ধরনের আরেকটি দ্বীপ জেগে উঠেছিল সাগরে। স্থানীয়রা ওই দ্বীপটির নাম তারা রেখেছিলেন ‘জ্বালজ্বালা কোহ’ বা ভূমিকম্প পাহাড়। পরে ঢেউয়ে ঢেউয়ে সাগরেই বিলীন হয়ে যায় সেই দ্বীপ।
Comments
Post a Comment